প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য ভয়ংকর কমোডো দ্বীপের গল্প !
দ্য নিউ সেভেন ওয়ন্ডারস ফাউন্ডেসন ২০০৭ সালে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনের উদ্বেগ নেয়।এই তালিকায় স্থান পাওয়া প্রথম ৭টি স্থানের মধ্যে অন্যতম হল কমোডো দ্বীপ।
ইন্দোনেশিয়ায় অবস্থিত দীপগুলোর মধ্যে জীববৈচিত্র্যে ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর দ্বীপ হোল কমোডো দ্বীপ।এর আয়তন ৩৯০ কিলো মিটার।এখানকার বালুভুমি গোলাপি রঙের।দ্বীপটিতে প্রায় ২০০০ মানুষ বসবাস করে এ দ্বীপের বিখ্যাত প্রাণী হোল কমোডো ড্রাগন।এই দ্বীপের কমোডো ড্রাগন নিয়ে অসংখ্য গল্প প্রচলিত আছে।তাঁর মধ্যে একটি হোল-১৯৯০ সালে একজন ডাচ নাবিক ভ্রমন কালে কমোডো ড্রাগন দেখে খুব ভয় পান।তিনি দেশে ফিরে বলেন ৭ মিটার লম্বা ড্রাগন বাস করে এই দ্বীপে এবং তাদের মুখ থেকে আগুন বের হয়।তাঁর এই গল্প শুনে ডাচ লেফটেন্যান্ট ‘স্টেইন ভেন হেন্সব্রক’ কমোডো দ্বীপে এসে একটি অদ্ভুদ প্রাণী মারেন এবং গবেষণার জন্য হেডকোয়ার্টারে পাঠান।দেখা যায় এই ২.১ মিটার লম্বা কমোডো ড্রাগন লিজারড গোত্রের প্রাণী ছাড়া এর কিছুই নয়।
পোস্টটি লিখেছেন
আমি জয়। আমি এই ব্লগের এডমিন। ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের স্থাপত্য বিভাগের একজন ছাত্র। আমি খুলনা থেকে ঢাকায় পড়তে এসেছি। আমি ব্লগ লিখি এবং আমি একজন ইউটিউবার। এর পাশাপাশি আমি গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ করি। ঘুরে বেড়ানো এবং সিনেমা দেখা আমি খুব পছন্দ করি।
Follow her @ Twitter | Facebook | YouTube
No comments
পোস্টটি কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন । আপনাদের কোন সমস্যাও কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা যতটুকু সম্ভব সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করবো ।